সংবাদ সম্মেলনে ফোরামের সদস্য সচিব নিহার হোসেন ফারুকের সঞ্চালনায় ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ইকবাল হোসেন, আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল খালেক মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে খোরশেদ আলম বলেন, সোহাগ হত্যার এই ঘৃন্য নৃশংসতার তীব্র নিন্দা ও ঘৃনা জানাচ্ছি।
অনতিবিলম্বে সকল আসামির দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি জাহীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা বার ইউনিট কোন সদস্য সোহাগ হত্যা মামলায় আসামি পক্ষে মামলা পরিচালনা করবে না সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি কোন আইনজীবী যেন আসামিদের পক্ষে না দাঁড়ায় সেই আহবানও জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, মিটফোর্ড হাসপাতালের লোহাগ হত্যার সিসি ফুটেজে স্পষ্টভাবে সবকিছু দেখার পরও কোন এক অজ্ঞাত কারণে সমস্ত দায়ভার বাংলাদেশের সবচেয়ে নিপীড়িত দল বিএনপির ওপর চাপানো হচ্ছে।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে অশ্লীল স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। আমরা মনে করি, ফ্যাসিবাদী শক্তির দোসর এবং অদৃশ্য শক্তি অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ভাবে কোনরকম তদন্ত, অনুসন্ধান ছাড়াই চাঁদাবাজির মতো এক ঘৃন্য অপবাদ আরোপ করে বিএনপিকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
আইনজীবী এই নেতা বলেন, ২০০৭ থেকে ২০২৪ সালের আগষ্ট মাস পর্যন্ত এই দেশের সবচেয়ে নির্যাতিত, নিপীড়িত, অত্যাচারিত ও মজলুম দলটির নাম বিএনপি। পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি এই দলকে নিশ্চিহ্ন করতে এমন কোন অত্যাচার ও নিপীড়ন নেই যা ফ্যাসিবাদী শক্তি করেনি।
এর পরেও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেশপ্রেম সততা, আদর্শে অনুপ্রাণিত লাখ, কোটি নেতাকর্মী শত অত্যাচারের স্টিম রোলার সহ্য করে বিএনপির পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ ছিলো, আছে এবং ভবিষ্যতে থাকবে।
Talha