সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে দুঃখ প্রকাশ করে এসব কথা বলেন তিনি।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপির জন্মলগ্ন থেকেই এই অফিস। এই কার্যালয়ে অবারিত দরজা, সেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষও যেমন যেতে পারেন, গণমাধ্যমকর্মী তো বটেই।
যখন শেখ হাসিনার সময় ছিল, তখনও রেগুলার ব্রিফিং হতো। সেগুলো গণমাধ্যমকর্মীদের দ্বারাই দেশের মানুষ জানতে পারতেন। সুতরাং আমি মনে করি রাজনীতি এবং গণমাধ্যম পরস্পর হাত ধরে রেখে চলে। তার পরেও এই ঘটনাটি ঘটেছে।
এটা ভীষণ দুঃখজনক, লজ্জাজনক এবং আমরা সবাই দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ডাকসুতে ছাত্রদলের হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ছাত্রদল আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিশে থেকে ১৫ বছর ক্যাম্পাস দখল রাখতে পারেনি। ওরা গিরগিটির মতো রং পরিবর্তন করে যখন যেই দল ক্ষমতায়, তাদের সঙ্গে মিশে থেকে অস্তিত্ব রক্ষা করেনি। এটাকে যদি পিছিয়ে থাকা বলে আমি গর্বের সঙ্গে বলব হ্যাঁ, আমরা পিছিয়ে ছিলাম। ৫ আগস্টের পর যখন ছাত্রদলের ছেলেরা দলীয় পরিচয়ে ক্যাম্পাসে গেছে, তখন তাদের সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে প্রতিহত করা হয়েছে।
শিবির ভিন্ন নামে রাজনীতি করে ক্যাম্পাসগুলোতে আধিপত্য বজায় রাখতে পেরেছে। এর সুবিধা তারা পেয়েছে।’